শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:১০ অপরাহ্ন

‘মহাকবির জন্য বাংলা সাহিত্যকে উৎকৃষ্ট পর্যায়ে দেখতে পেয়েছি’

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশের সময়ঃ শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৪ বার পঠিত হয়েছে
মধুমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ড. শেখ আব্দুর রশিদ। ছবি : Max tv bd

মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ বলেন, মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের জন্য বাংলা সাহিত্যকে একটি উৎকৃষ্ট পর্যায় দেখতে পেয়েছি। তিনি সাহিত্যে প্রথম হিসেবে অনেক কিছুই রচনা করেছেন। তার জন্য সাগরদাঁড়ি, কেশবপুর তথা যশোরবাসী ধন্য, এমনকি বাংলাদেশও ধন্য।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত মধুমেলার সমাপনী দিনে মধুমঞ্চে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সাগরদাঁড়িতে মাইকেল মধুসূদন শৈশব কাটিয়েছেন। আমি সাগরদাঁড়িতে এসে সমৃদ্ধ হয়েছি। এখানে এসে হাজার হাজার মানুষের প্রাণের আবেগ দেখতে পেয়েছি।

খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন-বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া, যশোর জেলার পুলিশ সুপার জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ, যশোর সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি অ্যাডভোকেট গাজী এনামুল হক, সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের বাংলা বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান, নওয়াপাড়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যাপক কাজী শওকত শাহী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নুসরাত তাবাসসুম, রাশেদ খান, আকাশ হাসান, সাইদ সান ও সম্রাট হোসেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন, যশোর জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম। মহাকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সাগরদাঁড়িতে গত ২৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা বৃহস্পতিবার রাতে শেষ হয়।

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি সাগরদাঁড়ি গ্রামের জমিদার দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা জমিদার রাজনারায়ণ দত্ত আর মা জাহ্নবী দেবী। ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন মহাকবি মধুসূদন দত্ত মারা যান।

এই নিউজটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরও খবর