রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন

প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশের সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৩ বার পঠিত হয়েছে
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে। বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) বিষয়ে নির্দেশিকা প্রণয়নসংক্রান্ত এক সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা জানিয়েছেন। সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকর সমাধান দিতে পারে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উৎপাদকদের তাদের তৈরি পণ্যের জীবনচক্রের শেষ পর্যন্ত দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। এই নির্দেশিকার মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যের পুনর্ব্যবহার, পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ এবং নিরাপদ ব্যবস্থাপনার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। তিনি আরও বলেন, পলিথিন ও মাইক্রোপ্লাস্টিক যে কত ক্ষতিকর তা জনগণকে জানাতে হবে। মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনতে হবে। সকলে মিলে কাজ করেই প্লাস্টিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যা পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে। প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা প্লাস্টিকের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশের তৈরি পণ্য সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) বিষয়ে নির্দেশিকা প্রণয়নসংক্রান্ত এক সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা জানিয়েছেন।

সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকর সমাধান দিতে পারে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উৎপাদকদের তাদের তৈরি পণ্যের জীবনচক্রের শেষ পর্যন্ত দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। এই নির্দেশিকার মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যের পুনর্ব্যবহার, পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ এবং নিরাপদ ব্যবস্থাপনার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।

তিনি আরও বলেন, পলিথিন ও মাইক্রোপ্লাস্টিক যে কত ক্ষতিকর তা জনগণকে জানাতে হবে। মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনতে হবে। সকলে মিলে কাজ করেই প্লাস্টিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যা পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এই নিউজটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরও খবর