রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের ভোটাধিকারের নিয়ে হাসনাতের স্ট্যাটাস..

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশের সময়ঃ শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩০ বার পঠিত হয়েছে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। পুরোনো ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবস্থান করা আমার দেড় কোটি প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা ভাই-বোন যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, নির্বাচন কমিশনকে সে ব্যবস্থা করতে হবে।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক দীর্ঘ পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, প্রক্রিয়াগত জটিলতা ও তথ্যের ঘাটতি থাকার অজুহাতে পোস্টার, ব্যালট বা ডাকযোগে ভোট দেওয়ার আইনি ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও বিগত বছরগুলোতে তার বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে নাগরিকদের বিশাল একটি অংশ নির্বাচনে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এটা ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার একটি চক্রান্ত ছিল।
দেড় কোটি প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধার ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে:

দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি চলছে। ওয়েল!

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবস্থান করা আমার দেড় কোটি প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা ভাই-বোনেরা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, নির্বাচন কমিশনকে সে ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রক্রিয়াগত জটিলতা ও তথ্যের ঘাটতি থাকার অজুহাতে পোস্টার, ব্যালট বা ডাকযোগে ভোট দেওয়ার আইনি ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও বিগত বছরগুলোতে তার বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে নাগরিকদের বিশাল একটি অংশ নির্বাচনে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এটা ফ্যাসিস্ট, খুনী হাসিনার একটি চক্রান্ত ছিল।

নির্বাচন কমিশন যদি প্রবাসী দেড় কোটি যোদ্ধার ভোট প্রদান নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে আমি এটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাব। এতে আমি যদি একজনও হই, তবে এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়ে যাব। হাসিনা স্টাইলে কোনো নির্বাচন বাংলাদেশে আর হতে দেবো না। (লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার)

নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টির জন্য চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসী ভাইয়েরা এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন। নিশ্চিত শাস্তির বিধান জানার পরও আরব আমিরাতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাসিনার বিরুদ্ধে প্রবাসীরা রাস্তায় নেমেছিল, প্রতিবাদ জানিয়েছিল। অসহযোগ আন্দোলনে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়ে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়ে স্বৈরাচারী হাসিনার পতনকে ত্বরান্বিত করেছে। সুতরাং এই বিশাল একটা অংশকে বাদ দিয়ে কোনো নির্বাচন মানি না।

এক জনৈক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘প্রবাসীদের অনেকের আইডি কার্ড নেই।’ তো কী হয়েছে? প্রবাসীদের জন্য একটা পোর্টাল তৈরি করা হোক। যাতে তারা সহজে ভোটার হতে পারেন। তাদের জন্য ‘অ্যাডভান্স ভোটিং সিস্টেম’ চালু করা যেতে পারে।

স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্য প্রবাসী ভাই-বোনদের ভোটাধিকার অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।অন্যথায় আমরা বসে থাকব না।

এই নিউজটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরও খবর