বিকাল ৫টায় জুলাই/আগষ্টের আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রানী,ছাত্রজনতার হত্যাকারী শেখ হাসিনার ফাসী ও তাদের দোসরদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচারের দাবী জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার, জিন্দাপুর ইউনিয়ন, মোলামগাড়ি বাজারে
গণসংযোগ ও একটি বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত বিজয় মিছিলে ঢাকার রাজপথের গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার আন্দোলনের বীর সৈনিক, জুলাই আগষ্টের একজন সাহসী যোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা, জয়পুরহাট -২ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী

মো: আব্বাস আলীর নেতৃত্বে বিএনপি, যুবদল,ছাত্রদল, সেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, মহিলাদল ও সাধারণ জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিক্ষোভ শেষে আব্বাস আলী বলেন,খুনি হাসিনা বিগত ১৭টি বছর আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীদের গুম,খুন,হত্যা করেছে, হাজার হাজার নেতা কর্মীদের নামে বেনামে লক্ষ্য লক্ষ্য মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেছে তারপরও বিএনপির একজন নেতা কর্মীরাও খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ভালবাসা ছেড়ে দল ত্যাগ করেন নি।
এইযে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাসিনা সরকারের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীরা কয়েকবার হামলা করেছে,২১দিন গুম করে রেখেছিল,১৭টি মামলা দিয়ে অন্ধকার কারাগারে রেখেছিল কিন্তু আমাকে বিএনপি ছাড়া করতে পারে নাই আর পারবেও না।

২৪ এর ছাত্রজনতার গন-অভ্যুত্থানে হাজার হাজার ছাত্রজনতাকে গুলি করে মেরে ফেলেছে, হাজার হাজার নেতা কর্মী ও ছাত্রজনতা এখনো হাস্পাতালের বেডে কাতরাচ্ছে।এত কিছুর পরেও যখন জাতীয়তাবাদী পরিবারের নেতা কর্মীদের ও বীর ছাত্রজনতার তাজা রক্তের বিনিময়ে টিকতে না পেরে ৫ ই আগষ্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।তাই আজকের এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বীর জনতার একটাই দাবী দ্রুত সময়ের মধ্যে তাকে ইন্ডিয়া থেকে এনে বিচারের মাধ্যমে ফাসী কার্যকর এবং তাদের সকল দোসরদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।

#সে বলেছিল হাসিনা পালাই না, #ভাতের হোটেল বন্ধ হবে না?#বাংলাদেশের মানচিত্রে আঘাত করে না?
#জনগণের ভোট কেড়ে নেয় না?
#দেশের টাকা লুটপাট করে না?
আপনারাই ভাল করে দেখুন ত ফেস্টুনগুলোতে কি লিখা আর কার ছবি??

উক্ত বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ক্ষেতলাল উপজেলার বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ফখরুজ্জামান চৌধুরী রুমি, কালাই উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক মোল্লা, জিয়া সাইবার ফোর্স জয়পুরহাট জেলার সভাপতি ডি এম জাকির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহাদ বাবু, সাবেক উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল ওহাব, মামুদপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বাইজিদ মন্ডল, ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান, সাবেক ছাত্রনেতা আহসান হাবীব হাসান, কৃষক দলের ইয়াছিল আলী,সাইদুর রহমান, যুবনেতা,আলোমগীর হোসেন,রাজু তালুকদার, ছাত্রনেতা এমরান হোসেন মামুন, রুবেল শহিদসহ কালাই,ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা।

৬ই আগষ্ট ২০২৫, কালাই,জয়পুরহাট।