বিমান বিধ্বস্তে আহত শিক্ষার্থীদের রক্ত দিতে ছুটে আসছে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। কেউ কেউ হ্যান্ড মাইকে করে বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের নাম উচ্চারণ করে ডাকাডাকি করছেন। কেউ কেউ আবার রক্তদাতাকে দ্রুত নিয়ে যাচ্ছেন মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকে।
সোমবার (২১ জুলাই) বিকেলে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে এমন চিত্র দেখা যায়।
কেউ পায়ে হেঁটে, কেউবা রিকশায় করে ছুটে আসছেন বার্ন ইনস্টিটিউটে। জানা গেছে, নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে বেশি। তবে মানুষেরও সেরকম সাড়া পড়ায় আশার সঞ্চার তৈরি করেছে বলে মনে করছেন বার্ন ইনস্টিটিউটে আসা অনেকেই।
এর আগে সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বিমানবাহিনীর এফটি-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটির সম্মুখীন হয় (বিস্তারিত তদন্তসাপেক্ষে জানা যাবে)। দুর্ঘটনা মোকাবিলায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলাম বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।