স্বৈরাচার খুনী হাসিনা ও তার দোসরদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসির রায় কার্যকর
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষনার দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশটি শুরু হয় ফকিরাপুল দেওয়ানবাগ থেকে নয়াপল্টন হয়ে কাকরাইল মোড় ঘুরে বিএনপি অফিসে গিয়ে শেষ হয়।
এসময় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন- জুলাই আগষ্টের আন্দোলনে দুই হাজারেরও অধিক ছাত্র জনতাকে খুন করা হয়েছে ও ১ লক্ষ্যের অধিক ছাত্র জনতাকে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে। আমরা এই মিছিল ও সমাবেশ থেকে বলতে চাই, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার ও স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার ও তার দোসরদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করতে হবে।
এবং কোন তালবাহানা না করে, অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোড ম্যাপ সুনির্দিষ্ট আকারে ঘোষণা করতে হবে।
আওয়ামীলীগ আমলের নির্বাচন গুলোতে বাংলাদেশের মানুষ সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারে নাই। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। আমরা দেখছি এই অন্তবর্তী কালীন সরকার জাতীয় নির্বাচন পিছানোর জন্য
বিভিন্ন ইস্যু তৈরি করছে। যেটি বাংলাদেশের মানুষ কখনোই মেনে নেবে না। তাই আমরা চাই জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোড ম্যাপ।
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন-
সাবেক যুগ্ম আহবায়ক- আর টি মামুন আহমেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক- আসিফুর রহমান বিপ্লব, যুগ্ম আহবায়ক- মোহাম্মদ জিন্নাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক- আতাউর রহমান, সিনিয়র সদস্য- ইমরান খান ইমন, সদস্য- গোলাম কিবরিয়া শাহীন, সাজ্জাদ হোসেন রতন, সালাউদ্দিন শামীম, শিপন, সাইফুল, মেহেদী হাসান নয়ন প্রমুখ।