‘হাজারটা অর্থপূর্ণ শব্দের চেয়ে একটি শক্ত আলিঙ্গন অনেক বেশি শক্তিশালী’। বিখ্যাত মার্কিন লেখক অ্যান হুডের এই বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত করার খুব একটা সুযোগ নেই। আলিঙ্গন অব্যর্থ ওষুধ। মৃতপ্রায় সম্পর্ককে একলহমায় সারিয়ে তুলতে পারে। কেবল মনের অসুখের কথাই বা বলি কেন। শারীরিক অসুস্থতার ক্ষেত্রেও আলিঙ্গন দারুণ উপকারী।
সমীক্ষা অনুযায়ী, আলিঙ্গন কেবল আবেগ প্রকাশের মাধ্যমই নয়। এর মাধ্যমে মস্তিষ্ক থেকে এক প্রকার হরমোন নিঃসৃত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক বিকাশে নানা ভাবে সাহায্য করে। মানসিক চাপ কমাতেও জড়িয়ে ধরার জুড়ে নেই।
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত প্রিয় মানুষকে জড়িয়ে ধরলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, বাড়ে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা। শরীর থেকে অক্সিটোসিন হরমোন নির্গত হয়, যা বিষণ্নতা ও নিঃসঙ্গতা দূর করে। ভালো থাকে হৃদ্যন্ত্র।
তবে একটি সূত্রমতে, কেভিন জ্যাভরনি নামক একজনের মাধ্যমে এর যাত্রা শুরু হয়। দারুণ এই দিবস নানাভাবে পালন করা যেতে পারে। যার সঙ্গে আছে মান-অভিমান, ঝগড়া-বিবাদ, সব ভুলে আজ তাকে জড়িয়ে ধরুন।